৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ সিঙ্গাপুরে হুমায়ূন আহমেদের কোলন ক্যান্সার ধরা পড়ে।
৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ বিশ্বজিত সাহার সাথে যোগাযোগ।
১০ সেপ্টেম্বর ২০১১ এরিখ আনিসুজ্জামান কর্তৃক হুমায়ূন আহমেদকে হাসপাতালে এ্যাপয়েন্টমেন্টের চিঠি প্রদান।
১১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ই-মেইলে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসার কাগজপত্র প্রেরণ।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ চিকিৎসা করাতে নিউইয়র্কে আগমন। সাউন্ডভিউ ব্রডকাস্টিং গেস্টহাউসে অবস্থান।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ড. পূরবী বসু কর্তৃক এ্যাপয়েন্টমেন্টকৃত মেমোরিয়াল স্লোয়েন-কেটারিং হাসপাতালে ডা. ভিচকে প্রথম দেখাতে যান হুমায়ূন আহমেদ।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ হুমায়ূন আহমেদ সাউন্ডভিউ গেস্টহাউস থেকে জ্যামাইকায় ভাড়া বাসায় উঠেছেন।
২১ সেপ্টেম্বর ২০১১ হুমায়ূন আহমেদকে থেরাপি দেওয়ার মতো অবস্থা জানতে পরীক্ষা নিরিক্ষা করানো হয়।
২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১ম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে মেমোরিয়াল স্লোয়েন-কেটারিং হাসপাতালে।
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুমায়ূন আহমেদকে দেখতে তার জ্যামাইকার বাসায় যান।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ড. স্টিফেন ভিচ হুমায়ূন আহমেদকে দেখেন।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ ড. জাফর ইকবাল কর্তৃক বিশ্বজিত সাহাকে ই-মেইলে জাপানের নাগাসাকি স্কুলের প্যাথোলজি ডিপার্টমেন্টের দোয়া প্রেরণ।
৬ অক্টোবর ২০১১ ২য় কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে মেমোরিয়াল শ্লোয়েন-কেটারিং হাসপাতালে।
৮ অক্টোবর ২০১১ ক্যানিস্টার খোলা।
১০ অক্টোবর ২০১১ ৪,৯৪৫.৫৬ ডলার পেমেন্ট।
১২ অক্টোবর ২০১১ Molecular Pathology Report প্রদান।
১৮ অক্টোবর ২০১১ হাসপাতালে ট্রান্সফার করে ২৮,৩৬৯ ইউএস ডলার প্রদান।
২১ অক্টোবর ২০১১ ৩য় কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে মেমোরিয়াল স্লোয়েন-কেটারিং হাসপাতালে।
০৫ নভেম্বর ২০১১ ঈদের দিন হুমায়ূন আহমেদকে দেখতে ড. মুহাম্মদ ইউনুস আসেন।
০৭ নভেম্বর ২০১১ ৪র্থ কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে মেমোরিয়াল স্লোয়েন কেটারিং হাসপাতালে।
১২ নভেম্বর ২০১১ রাত ০১ টায় ৬৪তম জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটা হয়।
১৩ নভেম্বর ২০১১ ৬৪তম জন্মদিন। মুক্তধারায় সারাদিনব্যাপী হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনের অনুষ্ঠানমালা পালন।
২১ নভেম্বর ২০১১ ডা. জিয়াউদ্দিনকে ওষুধের নাম প্রেরণ।
২৩ নভেম্বর ২০১১ ২৩,২১৬ ইউএস ডলার জমা দেওয়া।
২৮ নভেম্বর ২০১১ ৫ম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে মেমোরিয়াল শ্লোয়েন-কেটারিং হাসপাতালে।
২ ডিসেম্বর ২০১১। বেল হাসপাতালের কাগজপত্রে হুমায়ূন আহমেদের স্বাক্ষর।
৩ ডিসেম্বর ২০১১। ডেনভারে লেখক পূরবী বসুর বাড়িতে হুমায়ূন আহমেদ পরিবারের বেড়াতে যাওয়া।
৫ ডিসেম্বর ২০১১। বেলভ্যু হাসপাতালের মেডিকেল কার্ড ও এ্যাপয়েন্টমেন্ট করে হুমায়ূন আহমেদকে এই গ্রন্থের লেখকের চিঠি প্রেরণ।
১০ ডিসেম্বর ২০১১ ডেনভার থেকে হুমায়ূন আহমেদের ফেরা।
১২ ডিসেম্বর ২০১১ হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে মেমোরিয়াল হাসপাতালে যাওয়া এবং কেমোথেরাপি স্থগিত করা।
১৪ ডিসেম্বর ২০১১ বেলভ্যু হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আলোচনা এবং স্থানান্তর।
১৫ ডিসেম্বর ২০১১ মেমোরিয়াল হাসপাতাল ও সিঙ্গাপুর থেকে আনা স্লাইডগুলো বেলভ্যু হাসপাতালে এরিখের কাছে জমা।
২২ ডিসেম্বর ২০১১ ৬ষ্ঠ কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে।
২৫ ডিসেম্বর ২০১১ জামাল আবেদীন কর্তৃক হুমায়ূন আহমেদকে ক্রিসমাস ট্রি প্রদান।
০৭ জানুয়ারি ২০১২ ৭ম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে। এদিনই প্রথম হুমায়ূন আহমেদকে এভাস্টিন দেওয়া হয়।
২১ জানুয়ারি ২০১২ ৮ম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ৯ম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে।
০৪ মার্চ ২০১২ ১০ম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে।
৩১ মার্চ ২০১২ ১১তম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে।
০৭ এপ্রিল ২০১২। ডা. মিলারের নেতৃত্বে সার্জারি বোর্ড হুমায়ূন আহমেদের সার্জারি করার সিদ্ধান্ত নেন।
১২এপ্রিল ২০১২ ১২তম কেমোথেরাপি দেওয়া হয় হুমায়ূন আহমেদকে বেলভ্যু হাসপাতালে।
২৫ এপ্রিল ২০১২। ড. সিলভিয়া জেইনের সাথে হুমায়ূন আহমেদের এ্যাপয়েন্টমেন্ট।
৩০ এপ্রিল ২০১২ ড. সিলভিয়া জেইনের সাথে এ্যাপয়েন্টমেন্ট। এই দিনে Colonoscopy-i result দেখে ডা. জেইন জানান হুমায়ূন আহমেদের কোলনে ৬ থেকে ৮ মিমি. আকারের কিছু ছোট আকৃতির sessile polyps দেখা গেছে।
০৯ মে ২০১২ রাত ৯ টায় কুয়েত এয়ারওয়েজে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওয়ানা হন হুমায়ূন আহমেদ।
০২ জুন ২০১২ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার উদ্দেশ্যে রওনা।
০৩ জুন ২০১২ জেএফকে এয়ারপোর্টে হুমায়ূন আহমেদের আগমন।
০৪ জুন ২০১২ বেলভ্যু হাসপাতালে হুমায়ূন আহমেদের ৩য় পর্বের চিকিৎসা শুরু।
০৫ জুন ২০১২ এনেসথেসিয়া বিভাগ বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ১২ জুন অস্ত্রোপচারের ক্লিয়ারেন্স দেন।
১২ জুন ২০১২ হুমায়ূন আহমেদের কোলনে সফল অস্ত্রোপচার।
১৩ জুন ২০১২ অপারেশন পরবর্তী বেলভ্যু হাসপাতালের ১০ম তলায় পোস্ট অপারেটিভ ইউনিটে অবস্থান।
১৯ জুন ২০১২ হাসপাতাল থেকে রিলিজ। হাঁটতে হাঁটতে ১০ম তলা থেকে বাসার উদ্দেশ্যে গাড়িতে উঠলেন।
২০ জুন ২০১২ বিকেলে চেয়ার থেকে পড়ে যান।
২১ জুন ২০১২ এদিন সকাল ৯টায় ফানসু মন্ডলের গাড়িতে করে বেলভ্যু হাসপাতালে নেওয়ার পথে হুমায়ূন আহমেদের অবস্থার অবনতি ঘটলে ৯১১ নম্বরে ফোন করলে সরকারি এম্বুলেন্স এসে জ্যামাইকা হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যায়। সাথে ছিলেন মাজহারুল ইসলাম ও ফানসু মন্ডল এবং সেদিন দিবাগত রাত ৯টা ২০ মিনিটে জ্যামাইকা হাসপাতাল থেকে প্রাইভেট এ্যাম্বুলেন্স যোগে বেলভ্যু হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সাথে ছিলেন মেহের আফরোজ শাওন ও মাজহারুল ইসলাম।
২২ জুন ২০১২ ভোর ৫টা ২৭ মিনিটে হুমায়ূন আহমেদকে ২য় বারের মতো অস্ত্রোপচার। চিকিৎসক ছিলেন ডা. হার্ভে জি মুর।
২৬ জুন ২০১২ হুমায়ূন আহমেদের সাথে লেখকের শেষ কথা হয়। ব্যথায় জর্জরিত হুমায়ূন আহমেদের কাছে গভীর রাত পর্যন্ত লেখক ছিলেন।